Tuesday, June 21, 2022

complete front end web development course

 ফ্রন্ট এন্ড ডেভেলপার বলতে আসলে ওয়েব ডিজাইনারকে বলা হয়। যে ব্যক্তি একটি ওয়েবসাইটের ডিজাইন করে থাকে যেটা ইউজাররা দেখতে পায় তাকে ফ্রন্ট এন্ড ডেভেলপার বলা হয়। ফ্রন্ট এন্ড ডেভেলপার যেই ওয়েবসাইট টা ডিজাইন করে থাকে সেটাকে বলে স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট। এই ধরনের ওয়েবসাইটের কোনো কিছু পরিবর্তন করা যায় না।


একটা বাস্তব উদাহরন দিলে ব্যাপারটা স্টেপ বাই স্টেপ আরো স্পষ্ট হয়ে যাবে,ধরুন একজন কাপড় বিক্রেতা তার কাপড় অফলাইনের পাশাপাশি অনলাইনেও বিক্রি করতে চায় সে জন্য তিনি আপনাকে বললেন যে আমার একটি ওয়েবসাইট লাগবে। তিনি আপনাকে বলে দিলো যে আমার ওয়েবসাইটে আমার দোকানের পিকচার থাকবে, আমার কাপড়ের পিকচার থাকবে, আমার সম্পর্কে লেখা থাকবে, আমাদের মিশন, ভিশন, আমাদের কন্টাক্ট ডিটেইলস(Contact Details), আমাদের শপের ভিডিও ইত্যাদি থাকবে। এক্ষেত্রে আপনি একজন ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে কাজ করবেন, তাহলে সে জন্য আপনি প্রথমে জেনে নিলেন কিসের ওয়েবসাইট বানাতে চান। এর পর তার তথ্যের ভিত্তিতে আপনাকে আইডিয়া জেনারেট(generate) করতে হবে যে কি কি উপায়ে, কিভাবে, ওয়েবসাইট এর কোন পজিশনে আপনি তার কন্টেন্ট গুলো দেখাতে চান, এবং কিভাবে দেখালে সুন্দর ও ইউজার ফ্রেন্ডলি(User Friendly) হবে এই চিন্তা। এর পর আপনি খাতা কলমে একে নিলেন ওয়েবসাইট এর লেআউট। অতঃপর সেই ব্যবসায়ীকে দেখালেন যে আপনার ওয়েবসাইট হবে এই রকম, তার যদি লে-আউট পছন্দ হয়ে যায় তাহলে ঠিক আছে, আর যদি বলে যে না এই রকম নয় অথবা কোন সাজেশন দেয় তাহলে সেই অনুযায়ী লে-আউট রেডি করতে হবে। সেটা ব্যবহার করেই আপনি ডিজাইন করলেন আপনার হাতে কলমে আকা লে-আউট টি, অথবা আপনি সরাসরি কম্পিউটার এ কাজ করে দেখালেন।

এক্ষেত্রে ওয়েব পেজ এর ডিজাইন টিকে আকর্ষনীয় করতে নজর দিতে হয় টাইপোগ্রাফি, কালার, স্পেসিং ইত্যাদি বিষয়গুলো। সময় নিয়ে ওয়েব পেজগুলো ডিজাইন করলেন, এইতো আপনার ওয়েবসাইট ডিজাইন হয়ে গেলো, আপনি একটা দৃশ্যমান ওয়েবসাইট লে-আউট পেলেন।




কোর্স লিংকঃ 

https://instructory.net/courses/complete-front-end-web-development-course?affiliate_token=IKXZ4G


বা


https://rebrand.ly/complete-front-end-web-development-course


এই উপরের লিংকে ক্লিক করার পর BUY NOW অপশন থেকে "complete front end web development course" কোর্সটি সারাজীবনের জন্য কিনতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।


#ইন্সট্রাক্টরির_পক্ষ_থেকে_অসংখ্য_ধন্যবাদ

Start export business

 💥💥💥Start Export Business💥💥💥


এক্সপোর্ট বিজনেস হলো সাধারণত এক ধরনের আন্তর্জাতিক ব্যবসা। নিজদেশ থেকে অন্যদেশে পণ্য রপ্তানি করে ব্যবসা করা। আর বর্তমানের অত্যাধুনিক যোগাযোগ প্রযুক্তির কারণে যে কেউ ইচ্ছা করলেই এই ব্যবসা খুব সহজেই করতে পারবে।


ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারক, উদ্যোক্তা, তরুণ উদ্যোক্তা, চাকুরীজীবী ও ছাত্রছাত্রীসহ সব ধরনের পেশাজীবী বিশেষ করে যারা নতুন ব্যবসা শুরু করতে যাচ্ছেন কিংবা ব্যবসা শুরুর পরিকল্পনা করছেন তাদের জন্য খুবই উপযোগী। 



এক্সপোর্ট ব্যবসা হলো স্বাধীন ব্যবসা। আপনি এই ব্যবসায় স্বল্প পুঁজি বিনিয়োগ করে অধিক লাভ অর্জন করতে পারবেন । তাছাড়া এক্সপোর্ট ব্যবসার ক্ষেত্রে নতুন উদ্যোগ পাশাপাশি আরো অনেক সুযোগ সুবিধার সৃষ্টি হয়েছে আমাদের দেশে। আপনি এই ব্যবসায় যত বিনিয়োগ করবেন তত আপনার লাভ বৃদ্ধি পাবে।তরুণ প্রজন্মের অনেকেই এখন এক্সপোর্ট বিজনেসকে ঘিরে অনেক আগ্রহী।


তাছাড়া অন্যান্য ব্যবসার চেয়ে এই ব্যবসার মাধ্যমে আপনি কম পরিশ্রমে অধিক লাভ অর্জন করতে পারবেন। সঠিক নিয়ম কানুন মেনে আপনি যদি এক্সপোর্টের ব্যবসা করতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার ভবিষ্যতে বড় কিছু করার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই যারা সাধারণত এক্সপোর্টের ব্যবসা টা সঠিক ভাবে আয়ত্ত করতে পারেন তাঁদের আর ভবিষ্যতের জন্য চিন্তা করতে হয় না।



কোর্স লিংকঃ 

https://instructory.net/courses/start-export-business?affiliate_token=IKXZ4G

https://rebrand.ly/instructory-start-export-business


এই উপরের লিংকে ক্লিক করার পর BUY NOW অপশন থেকে "Start Export Business" কোর্সটি সারাজীবনের জন্য কিনতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।


#ইন্সট্রাক্টরির_পক্ষ_থেকে_অসংখ্য_ধন্যবাদ









Start Import Business

 💥💥💥Start Import Business💥💥💥


ইমপোর্ট বিজনেস হলো সাধারণত এক ধরনের আন্তর্জাতিক ব্যবসা। অন্যদেশ থেকে নিজের দেশে পণ্য আমদানি করে ব্যবসা করা। আর বর্তমানের অত্যাধুনিক যোগাযোগ প্রযুক্তির কারণে যে কেউ ইচ্ছা করলেই এই ব্যবসা খুব সহজেই করতে পারবেন।


ব্যবসায়ী, চাকুরীজীবী ও ছাত্রছাত্রীসহ সব ধরনের পেশাজীবী বিশেষ করে যারা নতুন ব্যবসা শুরু করতে যাচ্ছেন কিংবা ব্যবসা শুরুর পরিকল্পনা করছেন তাদের জন্য খুবই উপযোগী। 


আমদানি ব্যবসা এখন বেশ একটি লাভজনক ব্যবসা। বাংলাদেশে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশ থেকে সরকারী হিসাব মতে সবচেয়ে বেশী আমদানি হয় চায়না থেকে। আমাদের দেশের জনসংখ্যার সকল চাহিদা পূরণ করা সবসময় দেশের উৎপাদিত পণ্য দিয়ে সম্ভব হয়না তখন আমরা পণ্য বিদেশ থেকে আমদানি করে থাকি। বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার অনুপাতে উৎপাদন অনেক কম বলে বিদেশ থেকে আমদানি করে সঙ্কট সমাধান করতে হয়। আপনি যদি চান তবে সেই সংকটের সাহায্যকারী হিসাবে আমদানি করতে পারেন। এছাড়া আমদানি ব্যবসা সবাই করতে পারেনা বলে এই ব্যবসা এখনো অনেকের কাছে অজানা।তাই আমদানি ব্যবসায় প্রতিযোগীতা খুবই কম। বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসাগুলোর অন্যতম হলো আমদানি ব্যবসা।


এই কোর্স তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে! 


প্রথম পার্টঃ 

কিভাবে আপনি সরাসরি প্রোডাক্ট Import করবেন যেকোনো দেশ থেকে ? বৈধভাবে প্রোডাক্ট আমদানি করার পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এই পার্টে। এই পার্টে বাইরে থেকে লিগাল ওয়েতে পণ্য আমদানি করার জন্য যা যা জানা দরকার সবকিছু জানতে পারবেন।


দ্বিতীয় পার্টঃ 

কিভাবে থার্ড পার্টির মাধ্যমে খুবই কম পুঁজিতে প্রোডাক্ট এনে বিজনেস করবেন ? আপনারা যারা কম পুঁজিতে পণ্য আমদানি করে ব্যাবসা করতে চান বা কোন রকম ডকুমেন্ট ছাড়া কিভাবে পণ্য আমদানি করতে হয় সেটা জানতে চান তারা এই পার্টের মাধ্যমে তার পুরো পদ্ধতি জানতে পারবেন। 


তৃতীয় পার্টঃ 

কিভাবে জিরো ইনভেস্টে কমিশনিং এজেন্ট হিসেবে কাজ করবেন? এই পার্টে কমিশনিং এজেন্ট হিসেবে আমদানি বাণিজ্যে কাজ করার পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পারবেন।



কোর্স লিংকঃ

 https://instructory.net/courses/start-import-business-771?affiliate_token=IKXZ4G

https://rebrand.ly/instructory--start-import-business-771


এই উপরের লিংকে ক্লিক করার পর BUY NOW অপশন থেকে "Start Import Business" কোর্সটি সারাজীবনের জন্য কিনতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।


#ইন্সট্রাক্টরির_পক্ষ_থেকে_অসংখ্য_ধন্যবাদ







Master Course On Microsoft Office

💥💥💥Master Course On Microsoft Office💥💥💥


আপনার যদি একটি কম্পিউটার থাকে আর আপনি যদি মাইক্রোসফট অফিস না শিখেন তাহলে আপনার কম্পিউটার থাকাটাই বৃথা। কেননা আপনি যেকোন কাজে গেলে মাইক্রোসফট অফিস প্রয়োজন হবে। লেখালেখির কাজের জন্য এর চাইতে উন্নত এবং সহজ সফটওয়্যার আর হয়না। আপনি যেকোন চাকুরির জন্য আবেদন করতে গেলে সেখানে দেখবেন কম্পিউটার জানা এবং মাইক্রোসফট অফিস জানা আবশ্যক। কারন অফিসিয়াল প্রত্যেকটি কাজে মাইক্রোসফট অফিস প্রয়োজন হবে।


ইচ্ছে থাকলে যে কেউ এটা শিখতে পারবেন। এটি খুব সহজ এপ্লিকেশন। এটি শেখার জন্য কম্পিউটারে দক্ষ হবার প্রয়োজন নেই।


মাইক্রোসফট অফিসের অনেকগুলো অংশ আছে যেমন- মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফট এক্সেল, মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্ট, মাইক্রোসফট এক্সেস, এগুলোকে একত্রে মাইক্রোসফট অফিস বলে। এগুলো শেখা সকলের জন্য অপরিহার্য। আর প্রত্যেকটি অংশের কাজ আলাদা আলাদা। তাই আমাদের সবগুলোই শিখতে হবে।



এটি হচ্ছে মাইক্রোসফট অফিসের প্রধান অংশ। এটি সবচেয়ে বেশি কাজে ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন লেখালেখির কাজে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ব্যবহার হয় যেমন চিঠিপত্র, বই লেখা, নোটিশ দেয়া, গুরুত্বপুর্ন তথ্য সংগ্রহ করে রাখা ইত্যাদি। এর মাধ্যমে আপনি কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ক্যাশ মেমো, কোন বইয়ের কভার, নিজের জীবনবৃত্তান্ত সহ আরো অনেক কাজ করতে পারবেন।


মাইক্রোসফট এক্সেলে মুলত অনেক বেশি তথ্য সারিবদ্ধ ভাবে সাজিয়ে রাখা যায়। যদি আপনার কোন ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থাকে তাহলে মাইক্রোসফট এক্সেলের মাধ্যমে আপনি সহজেই তাদের বিভিন্ন রকম তথ্য সংগ্রহ করে রাখতে পারবেন। আবার ধরুন কোন প্রতিষ্ঠানের বেতন ,রেজাল্ট, বিদুৎ বিল,লাভ ক্ষতি ইত্যাদি সুত্র প্রয়োগ করে সহজেই আপনি কাজ করতে পারবেন।



মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্ট হচ্ছে অনেক গুরুত্বপুর্ন এবং মজার একটি অংশ। মাইক্রোসফট অফিসের এই অংশে আপনি এক বা একাধিক স্লাইডের মাধ্যমে আকর্ষনিয় বিভিন্ন পেজেন্টেশন তৈরি করতে পারবেন। মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্টে অফিস অথবা কলেজের প্রেজেন্টেশন তৈরি করা, স্লাইড আকারে নিজের জীবনবৃতান্ত তৈরি করা, কোন স্থান বা দেশের ডকুমেন্টরি তৈরি করা, এমনকি ভিডিও পর্যন্ত তৈরি করা যায় মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্ট দিয়ে।


কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, অফিস, আদালত, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, অনলাইন মার্কেটপ্লেস যেখানেই যাবেন সেখানেই মাইক্রোসফট অফিস জানা আপনার জন্য

আবশ্যক। তাই এ কাজ আপনাকে শিখতেই হবে।




কোর্স লিংকঃ 

https://instructory.net/courses/master-course-on-microsoft-office-2?affiliate_token=IKXZ4G

অথবা 


https://rebrand.ly/Instructory-Master-Course-On-Microsoft-Office

এই উপরের লিংকে ক্লিক করার পর BUY NOW অপশন থেকে "Master Course On Microsoft Office" কোর্সটি সারাজীবনের জন্য কিনতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।


#ইন্সট্রাক্টরির_পক্ষ_থেকে_অসংখ্য_ধন্যবাদ